নিষিদ্ধ পর্নোগ্রাফি জগতে পরীমনি প্রবেশ করেন টাকার নেশায় বোধ হয়ে !

নিষিদ্ধ পর্নোগ্রাফি জগতে পরীমনি প্রবেশ করেন টাকার নেশায় বোধ হয়ে !
র্যাবের হাতে আটক চিত্রনায়িকা পরীমনি সিনে জগতের আড়ালে নাম লিখান নিষিদ্ধ পর্নো ব্যবসায়, শুধুমাত্র টাকার নেশায়। তিনি ব্ল্যাকমেইলিং ও মাদক ব্যবসায় জড়িত বলেও জানা গেছে।
পরীমনির সহযোগী হচ্ছে মডেল পিয়াসা সহ ঢাকার শোবিজ অঙ্গনের অনেক তারকাই।
জানা গেছে, নিষিদ্ধ এই পর্নোগ্রাফির অভিযোগ পাওয়া গেছে পরীমনি ছাড়া আরও বেশ কিছু মডেল ও অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে।
সূত্র বলছে, পরীমনির মোটা অঙ্কের টাকা রয়েছে কয়েকটি ব্যাংকে। যার বেশিরভাগই তিনি পেয়েছেন বিভিন্ন জনের সাথে ঘনিষ্ঠতার সুবাদে। টাকার নেশা তাকে ছাড়ে না বলে তিনি একপর্যায়ে নাম লেখান পর্নোগ্রাফির নিষিদ্ধ জগতে।
এজন্য পরীমনি গড়ে তুলেন একটি চক্র । তার ঘনিষ্ঠ মডেলদের মাধ্যমে উঠতি মডেল এবং চিত্রনায়িকাদের পর্নোছবি তুলে পাঠানো হতো হাই-প্রোফাইলদের কাছে। অনেকে ব্ল্যাকমেইলিংয়ের শিকার হন এভাবেই ।
র্যাবের গোয়েন্দা অনুসন্ধান এখনও চলমান এ বিষয় নিয়ে৷ । সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছে তাঁরা।
সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পাওয়া গেছে পরীমনি ছাড়াও বেশ কয়েকজন মডেল-অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে। বলেন র্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লে. কর্নেল খায়রুল ইসলাম ।
প্রসঙ্গত, সাদা পোশাকে বুধবার বিকাল ৪টার কিছু পর র্যাবের ৩-৪ জন সদস্য পরীমনির বাসায় গিয়ে দরজা খুলতে বলেন।র্যাবের পোশাকধারী সদস্যরা বাইরে অবস্থান নেয় । কিন্তু পরীমনি চিৎকার-চেঁচামেচি করতে থাকেন দরজা না খুলে । অভিযানে যাওয়া র্যাব সদস্যদের পরিচয় নিয়ে উলটো বিভ্রান্তি ছড়ান ফেসবুক লাইভে এসে । পরীমনিকে নিজেদের হেফাজতে নেয় র্যাব সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত নানা নাটকীয়তার পর ।
নিষিদ্ধ পর্নোগ্রাফি জগতে পরীমনি প্রবেশ করেন টাকার নেশায় বোধ হয়ে !