
সাধারণত গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশে প্রচুর আম হয়ে থাকে। কিন্তু এসব আম সংগ্রহ করার পরে প্রায় ২৫ ভাগ আমেই নষ্ট হয়ে যায় এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় নেওয়ার সময়। ক্ষীরশাপাতি আম, ও ফজলি আম সবচেয়ে বেশি নষ্ট হয়ে যায়। এভাবে প্রতিবছর প্রায় ৩৬০০ কোটি টাকা ক্ষতির সম্মুখীন হয়। রপ্তানির সময় নষ্ট হচ্ছে আম ।
বিএআরসি মিলনায়তনে কর্মশালায় জানানো হয়েছে ক্ষীরশাপাতি আমের মোট ৩৭ শতাংশ নষ্ট হয় এবং ফজলি আমের ২৯ ভাগ নষ্ট হয়ে যায়। কর্মশালায় বলা হয়েছে আমের উৎপাদন বৃদ্ধি পেলেও রপ্তানির পরিমান তেমন বৃদ্ধি পাচ্ছে না। তবে কৃষি মন্ত্রনালয়ের উদ্যোগে অন্য বছরের তুলনায় চলতি বছরে ৫ গুন বেশি রপ্তানি করা হয়েছে।
মন্ত্রী বলেছেন আমের উৎপাদন ও রপ্তানি বৃদ্ধিতে পদক্ষেপ নিতে হবে। আর আম রপ্তানির বাধাগুলো নিরসন করতে হবে।রপ্তানির সময় নষ্ট হচ্ছে আম ।