
রাজশাহীর নওহাটায় আমান কোল্ড স্টোরেজে আলু সংরক্ষণ করে রাখা হতো। কিন্তু সেখানে কৃষকদের ২০ কোটি টাকার আলু নষ্ট হয়ে গেছে।
প্রায় ১ লাখ ৬৫ হাজার বস্তা ছিল সেখানে। সব আলুর বস্তায় আলু পঁচে গেছে। এই অবস্থায় কৃষকদের বিপদের সীমা নেই।
তারা কর্তৃপক্ষের অব্যাবস্থাপনাকেই আলু পঁচে যাওয়ার কারণ হিসেবে দায়ী করছেন। ২০ এপ্রিল বুধবার কোল্ড স্টোরেজের ভিতরে আলু রক্ষণাবেক্ষণ করতে যান কৃষকরা।
তখন তাদের চোখে এই বিষয়টি পড়ে। এরপর কর্তৃপক্ষের কাছে খবর পাঠালে তারা বিষয়টি স্বীকার করে নেয়। ভুক্তভোগীরা জানান, যে পরিমান আলু রাখার কথা ছিল তার চেয়ে অনেক বেশি আলু রাখা ছিল কোল্ড স্টোরেজে।
এই কারণেই এই ক্ষতি হয়েছে। কৃষকরা বলেন অনেক কষ্টের টাকা দিয়ে এই আলু চাষ করেছিলেন তারা। পরে সংরক্ষণ করে রেখেছিলেন যাতে অধিক লাভ পান। কিন্তু তা আর হলো না।
বরং আরো ক্ষতির মুখে পড়তে হলো তাদের। ক্ষতিগ্রস্তরা ক্ষতিপূরণ চাইলে কর্তৃপক্ষ ক্ষতিপূরণ দেওয়ার আশ্বাস দেন।